Unit Price:
৳ 11.53
(3 x 10: ৳ 345.90)
Strip Price:
৳ 115.30
নির্দেশনা
মাংসপেশীর বেদনাদায়ক স্পাজমের চিকিৎসায়-
- মেরুদন্ডের স্থিত ও কার্যকরী সমস্যাবলীর (যেমন সারভাইকাল ও লাম্বার সিন্ড্রোম) সাথে সম্পর্কযুক্ত এবং
- কশেরুকার অন্তবতী ডিস্কের হার্নিয়ার বা কোমরের অস্থিসন্ধির বাতের কারণে অস্ত্রোপাচারের পর ব্যবহার করা হয় ।
- যেমন, মাল্টিপল স্ক্লেরােসিস, ক্রনিক মায়েলােপ্যাথি, ডিজেনারেটিভ স্নায়ুবিক সমস্যা, সেরিব্রোভাস্কুলার জনিত দূর্ঘটনা এবং সেরিব্রাল পালসি।
ফার্মাকোলজি
টিজানিডিন হল কেন্দ্রীয়ভাবে অস্থিয় মাংসপেশীর শিথিলকারক। ইহার মূলত স্পাইনাল কর্ডে কাজ করে, যেখানে এটি প্রিসিনাপ্টিক আলফা-২ রিসেপ্টরকে উদ্দীপিত করে উত্তেজক অ্যামাইনাে এসিডসমূহের যেগুলাে এন-মিথাইল-ডি-এসপারটেট (এনএমডিএ) রিসিপ্টরকে উদ্দীপিত করে সেগুলাের নিঃসরণ বন্ধ করে।
ফার্মাকোডায়নামিকস: টিজানিডিন মাংসপেশীর তীব্র বেদনাদায়ক স্পাজম এবং দীর্ঘস্থায়ী স্পাইনাল ও সেরিব্রাল অনৈচ্ছিক আক্ষেপের চিকিৎসায় কার্যকর। এটি চলাচলের অসারতা হ্রাস করে, স্পাজম এবং ক্রোনাস উপশম করে এবং ঐচ্ছিক শক্তি বৃদ্ধি করতে পারে।
ফার্মাকোকাইনেটিক বৈশিষ্ট্য:
ফার্মাকোডায়নামিকস: টিজানিডিন মাংসপেশীর তীব্র বেদনাদায়ক স্পাজম এবং দীর্ঘস্থায়ী স্পাইনাল ও সেরিব্রাল অনৈচ্ছিক আক্ষেপের চিকিৎসায় কার্যকর। এটি চলাচলের অসারতা হ্রাস করে, স্পাজম এবং ক্রোনাস উপশম করে এবং ঐচ্ছিক শক্তি বৃদ্ধি করতে পারে।
ফার্মাকোকাইনেটিক বৈশিষ্ট্য:
- শােষন: টিজানিডিন দ্রুত এবং প্রায় সম্পূর্ণরুপে শােষিত হয় এবং প্রয়ােগের ১ ঘন্টা পরে প্লাজমাতে সর্বোচ্চ পরিমাণ পাওয়া যায়। ট্যাবলেটের বিপাক যকৃতে ব্যাপক হারে হওয়ায় গড় পরম বায়ােএভেইলেভিলিটি ৩৪% (সিভি ৩৮%)।
- বন্টনঃ টিজানিডিন গ্রহণের পর স্থিতাবস্থায় গড় বন্টনের হার হল ২.৬ লি/কেজি (সিভি ২১%) এবং প্লাজমা প্রােটিন বাইন্ডিং হল ৩০%
- বিপাক: ঔষধটি দ্রুত এবং ব্যাপক হারে (প্রায় ৯৫%) যকৃতে বিপাকিত হয়। টিজানিডিন সাধারণত ইন ভিট্রোতে সাইটোক্রোম পি৪৫০ ১এ২ দ্বারা বিপাকিত হয়।
- অপসারণ: টিজানিডিন গড় প্রান্তিক হাফ লাইফ ২ থেকে ৪ ঘন্টা; এই সময়ের মধ্যে এটি সিস্টেমিক সংবহন থেকে অপসারিত হয়। এর নিঃসরণ মূলত কিডনী দ্বারা হয়।
মাত্রা ও সেবনবিধি
টিজানিডিন এর থেরাপিউটিক ইনডেক্স সংকীর্ণ এবং টিজানিডিন এর প্লাজমা ঘনত্ব রােগীভেদে খুবই পরিবর্তনশীল। তাই ব্যক্তি বিশেষে প্রয়ােগ মাত্রার সমন্বয় করা প্রয়ােজন। দৈনিক তিন বার স্বল্প মাত্রার ২ মি.গ্রা. করে প্রারম্ভিক ডােজ বিরূপ প্রতিক্রিয়ার ঝুঁকি হ্রাস করতে পারে। রােগীর প্রয়ােজন মােতাবেক সতর্কতার সাথে ঔষধের ডােজ বাড়ানাে উচিত।
মাংসপেশীর বেদনাদায়ক অনৈচ্ছিক আক্ষেপ উপশম: স্বাভাবিক ডােজ হচ্ছে দৈনিক তিন বার ২-৪ মি.গ্রা. ট্যাবলেট। গুরুতর অবস্থায়, ২ মি.গ্রা. বা ৪ মি.গ্রা. এর একটি অতিরিক্ত ডােজ তন্দ্রাচ্ছন্নতা কমাতে রাতে গ্রহণ করাই শ্রেয়।
স্নায়ুবিক সমস্যা জনিত মাংসপেশীর অনৈচ্ছিক আক্ষেপে: টিজানিডিন এর দৈনিক প্রয়ােগ মাত্রা ৩ টি পৃথক ডােজে ৬ মি.গ্রা. এর বেশী হওয়া উচিত নয়। এই মাত্রা ধারাবাহিকভাবে অর্ধ সাপ্তাহিক বা সাপ্তাহিক বিরতিতে ২-৪ মি.গ্রা. করে বাড়ানাে যাবে। সর্বাধিক নিরাময় জনিত ফলাফল সাধারণত সমান ব্যবধানে দৈনিক ৩-৪ বারে ১২-২৪ মি.গ্রা. গ্রহণে পাওয়া যায়। দৈনিক প্রয়ােগ মাত্রা ৩৬ মি.গ্রা. এর বেশী হওয়া উচিত নয়।
শিশু রােগীদের ক্ষেত্রে: ১৮ বছরের কম বয়সের রােগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহারের অভিজ্ঞতা সীমিত এবং এই জনসংখ্যায় টিজানিডিন ব্যবহার অনুমােদিত নয়।
বয়স্ক (৬৫ বা তার চেয়ে বেশী বয়সী রােগীদের ক্ষেত্রে): বয়স্ক রােগীদের ক্ষেত্রে টিজানিডিন ব্যবহারের অভিজ্ঞতা সীমিত। তাই সর্বনিম্ন ডােজ দিয়ে চিকিৎসা শুরু করতে হয় এবং রােগীর সহনশীলতা ও কার্যকারিতা অনুযায়ী খুবই অল্প পরিমানে ডােজ বাড়ানাে উচিত।
রেনাল বৈকল্য রােগীদের ক্ষেত্রে: রেনাল বৈকল্য (ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স <২৫মি.লি./মিনিট) রােগীদের জন্য দৈনিক ২মি.গ্রা. টিজানিডিন দিয়ে চিকিৎসা শুরু করা নির্দেশিত। রােগীর সহনশীলতা ও কার্যকারিতা অনুযায়ী ঔষধের মাত্রা খুবই অল্প পরিমানে বাড়াতে হয়। কাঙ্খিত কার্যকারিতা পাওয়া গেলে ডােজের দৈনিক সংখ্যা বাড়ানাের পূর্বে প্রথমে ডােজের দৈনিক মাত্রা বাড়ানাের পরামর্শ দেয়া হয়।
যকৃতের বৈকল্য রােগীদের ক্ষেত্রে: গুরুতর যকৃতের বৈকল্য রােগীদের জন্য টিজানিডিন ব্যবহার করা উচিত নয়। যকৃতে যখন টিজানিডিনের বিপাক ব্যাপক হওয়ায়, এই জনসংখ্যায় প্রাপ্ত ডাটা সীমিত। টিজানিডিন ব্যবহারের ফলে যকৃতের কার্যকারিতা পরীক্ষায় অস্বাভাবিকতার বিপরীত রেজাল্ট পাওয়া যায়। মাঝারী যকৃতের রােগীদের ক্ষেত্রে টিজানিডিন ব্যবহারের সময় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত এবং সর্বনিম্ন প্রয়ােগ মাত্রা দিয়ে চিকিৎসা শুরু করা উচিত। পরবর্তীকালে রােগীর সহনশীলতা অনুযায়ী সর্তকতার সাথে প্রয়ােগ মাত্রা বাড়ানাে উচিত।
চিকিৎসা রহিতকরণ: টিজানিডিন দিয়ে চিকিৎসা বন্ধ করতে হলে, প্রয়ােগ মাত্রা ধীরে ধীরে কমাতে হয় বিশেষ করে যেসব রােগী দীর্ঘদিন যাবত উচ্চ মাত্রায় টিজানিডিন গ্রহণ করেছেন তাদের ক্ষেত্রে রিবাউন্ড উচ্চরক্তচাপ ও টেকিকার্ডিয়া ঝুঁকি এড়ানাের জন্য।
মাংসপেশীর বেদনাদায়ক অনৈচ্ছিক আক্ষেপ উপশম: স্বাভাবিক ডােজ হচ্ছে দৈনিক তিন বার ২-৪ মি.গ্রা. ট্যাবলেট। গুরুতর অবস্থায়, ২ মি.গ্রা. বা ৪ মি.গ্রা. এর একটি অতিরিক্ত ডােজ তন্দ্রাচ্ছন্নতা কমাতে রাতে গ্রহণ করাই শ্রেয়।
স্নায়ুবিক সমস্যা জনিত মাংসপেশীর অনৈচ্ছিক আক্ষেপে: টিজানিডিন এর দৈনিক প্রয়ােগ মাত্রা ৩ টি পৃথক ডােজে ৬ মি.গ্রা. এর বেশী হওয়া উচিত নয়। এই মাত্রা ধারাবাহিকভাবে অর্ধ সাপ্তাহিক বা সাপ্তাহিক বিরতিতে ২-৪ মি.গ্রা. করে বাড়ানাে যাবে। সর্বাধিক নিরাময় জনিত ফলাফল সাধারণত সমান ব্যবধানে দৈনিক ৩-৪ বারে ১২-২৪ মি.গ্রা. গ্রহণে পাওয়া যায়। দৈনিক প্রয়ােগ মাত্রা ৩৬ মি.গ্রা. এর বেশী হওয়া উচিত নয়।
শিশু রােগীদের ক্ষেত্রে: ১৮ বছরের কম বয়সের রােগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহারের অভিজ্ঞতা সীমিত এবং এই জনসংখ্যায় টিজানিডিন ব্যবহার অনুমােদিত নয়।
বয়স্ক (৬৫ বা তার চেয়ে বেশী বয়সী রােগীদের ক্ষেত্রে): বয়স্ক রােগীদের ক্ষেত্রে টিজানিডিন ব্যবহারের অভিজ্ঞতা সীমিত। তাই সর্বনিম্ন ডােজ দিয়ে চিকিৎসা শুরু করতে হয় এবং রােগীর সহনশীলতা ও কার্যকারিতা অনুযায়ী খুবই অল্প পরিমানে ডােজ বাড়ানাে উচিত।
রেনাল বৈকল্য রােগীদের ক্ষেত্রে: রেনাল বৈকল্য (ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স <২৫মি.লি./মিনিট) রােগীদের জন্য দৈনিক ২মি.গ্রা. টিজানিডিন দিয়ে চিকিৎসা শুরু করা নির্দেশিত। রােগীর সহনশীলতা ও কার্যকারিতা অনুযায়ী ঔষধের মাত্রা খুবই অল্প পরিমানে বাড়াতে হয়। কাঙ্খিত কার্যকারিতা পাওয়া গেলে ডােজের দৈনিক সংখ্যা বাড়ানাের পূর্বে প্রথমে ডােজের দৈনিক মাত্রা বাড়ানাের পরামর্শ দেয়া হয়।
যকৃতের বৈকল্য রােগীদের ক্ষেত্রে: গুরুতর যকৃতের বৈকল্য রােগীদের জন্য টিজানিডিন ব্যবহার করা উচিত নয়। যকৃতে যখন টিজানিডিনের বিপাক ব্যাপক হওয়ায়, এই জনসংখ্যায় প্রাপ্ত ডাটা সীমিত। টিজানিডিন ব্যবহারের ফলে যকৃতের কার্যকারিতা পরীক্ষায় অস্বাভাবিকতার বিপরীত রেজাল্ট পাওয়া যায়। মাঝারী যকৃতের রােগীদের ক্ষেত্রে টিজানিডিন ব্যবহারের সময় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত এবং সর্বনিম্ন প্রয়ােগ মাত্রা দিয়ে চিকিৎসা শুরু করা উচিত। পরবর্তীকালে রােগীর সহনশীলতা অনুযায়ী সর্তকতার সাথে প্রয়ােগ মাত্রা বাড়ানাে উচিত।
চিকিৎসা রহিতকরণ: টিজানিডিন দিয়ে চিকিৎসা বন্ধ করতে হলে, প্রয়ােগ মাত্রা ধীরে ধীরে কমাতে হয় বিশেষ করে যেসব রােগী দীর্ঘদিন যাবত উচ্চ মাত্রায় টিজানিডিন গ্রহণ করেছেন তাদের ক্ষেত্রে রিবাউন্ড উচ্চরক্তচাপ ও টেকিকার্ডিয়া ঝুঁকি এড়ানাের জন্য।
* চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক ঔষধ সেবন করুন
ঔষধের মিথষ্ক্রিয়া
অন্যান্য ঔষদের সাথে প্রাপ্ত প্রতিক্রিয়াসমূহ: সিরডালুড ও সিওয়াইপি১এ২ ইনহিবিটর যেমন ফ্লুভুক্সামিন বা সিপ্রােফ্লক্সাসিন একসঙ্গে ব্যবহার নির্দেশিত নয়।
উচ্চরক্তচাপ প্রতিরােধক সমূহ: সিরডালুড ও উচ্চরক্তচাপ প্রতিরােধকসমূহ যার মধ্যে ডাইইউরেটিকও রয়েছে যাদের একসঙ্গে ব্যবহারে নিম্নরক্তচাপ ও ব্র্যাডিকার্ডিয়া দেখা দিতে পারে। কিছু রােগীদের ক্ষেত্রে যারা একসঙ্গে অ্যান্টি হাইপারটেনসিভ ড্রাগ ও সিরডালুড গ্রহণ করে, হঠাৎ করে সিরডালুড গ্রহণ করা বন্ধ করলে রিবাউন্ড উচ্চরক্তচাপ ও টেকিকার্ডিয়ার দেখা দেয়।
বিবেচনাযােগ্য প্রতিক্রিয়া সমূহ: ঘুমের ঔষধ, সম্মােহনকারক (যেমন বেনজোডায়াজিপাইন বা বেক্লোফেন) এবং অন্যান্য ঔষধ যেমন অ্যান্টিহিস্টামিন সিরডালুডের তন্দ্রাচ্ছন্ন প্রভাবকে বাড়িয়ে দেয়।
উচ্চরক্তচাপ প্রতিরােধক সমূহ: সিরডালুড ও উচ্চরক্তচাপ প্রতিরােধকসমূহ যার মধ্যে ডাইইউরেটিকও রয়েছে যাদের একসঙ্গে ব্যবহারে নিম্নরক্তচাপ ও ব্র্যাডিকার্ডিয়া দেখা দিতে পারে। কিছু রােগীদের ক্ষেত্রে যারা একসঙ্গে অ্যান্টি হাইপারটেনসিভ ড্রাগ ও সিরডালুড গ্রহণ করে, হঠাৎ করে সিরডালুড গ্রহণ করা বন্ধ করলে রিবাউন্ড উচ্চরক্তচাপ ও টেকিকার্ডিয়ার দেখা দেয়।
বিবেচনাযােগ্য প্রতিক্রিয়া সমূহ: ঘুমের ঔষধ, সম্মােহনকারক (যেমন বেনজোডায়াজিপাইন বা বেক্লোফেন) এবং অন্যান্য ঔষধ যেমন অ্যান্টিহিস্টামিন সিরডালুডের তন্দ্রাচ্ছন্ন প্রভাবকে বাড়িয়ে দেয়।
প্রতিনির্দেশনা
- টিজানিডিন বা অন্য কোন উপাদানের প্রতি জ্ঞাত সংবেদনশীলতা।
- যকৃতের কার্যকারীতার গুরুতর হ্রাস।
- টিজানিডিন ও শক্তিশালী সিওয়াইপি১এ২ ইনহিবিটর যেমন ফ্লুভুক্সামিন বা সিপ্রােফ্লক্সাসিন একসঙ্গে ব্যবহার নির্দেশিত নয়।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
সিরডালুড গ্রহণের ফলে সাধারণত ঝিমুনি, পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা, মুখ শুকিয়ে যাওয়া, দুর্বলতা, স্থুলকায়তা দেখা দিতে পারে। এটি সেবনের ইনসমনিয়া, ঘুমের ব্যাঘাত, নিম্নরক্তচাপ, বমিবমিভাব এবং ট্রান্সএমিনেজ কমে যেতে পারে।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে
সন্তান জন্মদানে সম্ভাব্য নারীর ক্ষেত্রে কোন তথ্য পাওয়া যায়নি যা দ্বারা টিজানিডিন ব্যবহারের কোন সুপারিশ করা যায়।
গর্ভাবস্থায়: গর্ভবতী মায়েদের টিজানিডিন ব্যবহারের পর্যাপ্ত তথ্য পাওয়া যায়নি। তাই গর্ভাবস্থার ইহা ব্যবহারে যদি নিঃসন্দেহে ঝুঁকির চেয়ে উপকার বেশী না হয় তবে ইহা ব্যবহার করা উচিত নয়।
স্তন্যদানকালে ব্যবহার: টিজানিডিন স্বল্প পরিমানে ইঁদুরের দুধে নিষ্কাশিত হয়। যেহেতু মানুষের ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত কোন তথ্য পওয়া যায়নি তাই দুগ্ধদানকারী মায়েদের ইহা সেবন করতে দেয়া উচিত নয়।
গর্ভধারণকালে ব্যবহার: পুরুষ ইঁদুরে দৈনিক ১০ মি.গ্রা./কেজি এবং স্ত্রী ইদুরে দৈনিক ৩ মি.গ্রা./কেজি ব্যবহারে গর্ভধারণে কোন প্রতিবন্ধকতা পওয়া যায়নি। কিন্তু পুরুষ ইদুরে দৈনিক ৩০ মি.গ্রা./কেজি এবং স্ত্রী ইদুরে দৈনিক ১০মি.গ্রা./ কেজি ব্যবহারে গর্ভধারণের ক্ষমতা কমে যায়।
গর্ভাবস্থায়: গর্ভবতী মায়েদের টিজানিডিন ব্যবহারের পর্যাপ্ত তথ্য পাওয়া যায়নি। তাই গর্ভাবস্থার ইহা ব্যবহারে যদি নিঃসন্দেহে ঝুঁকির চেয়ে উপকার বেশী না হয় তবে ইহা ব্যবহার করা উচিত নয়।
স্তন্যদানকালে ব্যবহার: টিজানিডিন স্বল্প পরিমানে ইঁদুরের দুধে নিষ্কাশিত হয়। যেহেতু মানুষের ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত কোন তথ্য পওয়া যায়নি তাই দুগ্ধদানকারী মায়েদের ইহা সেবন করতে দেয়া উচিত নয়।
গর্ভধারণকালে ব্যবহার: পুরুষ ইঁদুরে দৈনিক ১০ মি.গ্রা./কেজি এবং স্ত্রী ইদুরে দৈনিক ৩ মি.গ্রা./কেজি ব্যবহারে গর্ভধারণে কোন প্রতিবন্ধকতা পওয়া যায়নি। কিন্তু পুরুষ ইদুরে দৈনিক ৩০ মি.গ্রা./কেজি এবং স্ত্রী ইদুরে দৈনিক ১০মি.গ্রা./ কেজি ব্যবহারে গর্ভধারণের ক্ষমতা কমে যায়।
সতর্কতা
সিওআইপি ইনহিবিটর: সিরডালুড ও মাঝারী সিওয়াইপি১এ২ ইনহিবিটর একসঙ্গে ব্যবহার করা উচিত নয়। যেসব ঔষধ কিউ টি ইনটারভ্যাল বাড়িয়ে দেয় তাদের সঙ্গে সিরডালুড ব্যবহারের সময় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
নিম্নরক্তচাপ: সিরডালুড দিয়ে চিকিৎসার ফলে অথবা অন্য ঔষধ যেমন- সিওয়াইপি১এ২ ইনহিবিটর বা অ্যান্টি-হাইপারটেনসিভ ড্রাগের সাথে প্রতিক্রিয়ায় নিম্নরক্তচাপ দেখা দিতে পারে।
প্রত্যাহার জনিত লক্ষণ: দীর্ঘদিন যাবৎ বা উচ্চমাত্রায় বা অ্যান্টি হাইপারটেনসিভ ড্রাগের সাথে সিরডালুড গ্রহণ করার পর, হঠাৎ সেবন বন্ধ করলে, রিবাউন্ড উচ্চরক্তচাপ ও টেকিকার্ডিয়া দেখা দেয়।
যকৃতের অকার্যকারিতা: সিরডালুড গ্রহণ করার পর যদি দীর্ঘদিন যাবৎ সিরাম এসজিপিটি বা এসজিওটি লেভেল সর্বোচ্চ স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে তিনগুন বেশী থাকে তবে সিরডালুড গ্রহণ বন্ধ করা উচিত।
রেনাল বৈকল্য: রেনাল বৈকল্য (ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স <২৫ মি.লি/মিনিট) রােগীদের স্বাভাবিক মানুষের চেয়ে ৬ গুন পর্যন্ত বেশী সিরডালুড রক্তে বেড়ে যেতে পারে। তাই দৈনিক একবার ২মি.গ্রা. সিরডালুড দিয়ে চিকিৎসা শুরু করা উচিত.
নিম্নরক্তচাপ: সিরডালুড দিয়ে চিকিৎসার ফলে অথবা অন্য ঔষধ যেমন- সিওয়াইপি১এ২ ইনহিবিটর বা অ্যান্টি-হাইপারটেনসিভ ড্রাগের সাথে প্রতিক্রিয়ায় নিম্নরক্তচাপ দেখা দিতে পারে।
প্রত্যাহার জনিত লক্ষণ: দীর্ঘদিন যাবৎ বা উচ্চমাত্রায় বা অ্যান্টি হাইপারটেনসিভ ড্রাগের সাথে সিরডালুড গ্রহণ করার পর, হঠাৎ সেবন বন্ধ করলে, রিবাউন্ড উচ্চরক্তচাপ ও টেকিকার্ডিয়া দেখা দেয়।
যকৃতের অকার্যকারিতা: সিরডালুড গ্রহণ করার পর যদি দীর্ঘদিন যাবৎ সিরাম এসজিপিটি বা এসজিওটি লেভেল সর্বোচ্চ স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে তিনগুন বেশী থাকে তবে সিরডালুড গ্রহণ বন্ধ করা উচিত।
রেনাল বৈকল্য: রেনাল বৈকল্য (ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স <২৫ মি.লি/মিনিট) রােগীদের স্বাভাবিক মানুষের চেয়ে ৬ গুন পর্যন্ত বেশী সিরডালুড রক্তে বেড়ে যেতে পারে। তাই দৈনিক একবার ২মি.গ্রা. সিরডালুড দিয়ে চিকিৎসা শুরু করা উচিত.
মাত্রাধিক্যতা
সিরডালুডের অতিমাত্রার অল্প কিছু রিপাের্ট পাওয়া গেছে এবং যেসব রােগী ৪০০ মি.গ্রা. গ্রহণ করেছে, তাদের নিরাময়ের হার গতানুগতিক।
লক্ষণ সমূহ: বমিবমি ভাব, বমি, নিম্নরক্তচাপ, দীর্ঘায়িত কিউ টি (সি), মাথা ঘােরা, ঘুমঘুম ভাব, মাইয়ােসিস, চাঞ্চল্য, শ্বাসকষ্ট, কোমা।
চিকিৎসা: সেবনকৃত ঔষধ অপসারণের জন্য বারবার উচ্চ মাত্রায় সক্রিয় চারকোল প্রয়ােগ নির্দেশিত।
লক্ষণ সমূহ: বমিবমি ভাব, বমি, নিম্নরক্তচাপ, দীর্ঘায়িত কিউ টি (সি), মাথা ঘােরা, ঘুমঘুম ভাব, মাইয়ােসিস, চাঞ্চল্য, শ্বাসকষ্ট, কোমা।
চিকিৎসা: সেবনকৃত ঔষধ অপসারণের জন্য বারবার উচ্চ মাত্রায় সক্রিয় চারকোল প্রয়ােগ নির্দেশিত।
থেরাপিউটিক ক্লাস
Centrally acting Skeletal Muscle Relaxants
সংরক্ষণ
শুষ্ক স্থানে ৩০ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রার নীচে সংরক্ষণ করুন। সিরডালুড শিশুদের নাগালের ও দৃষ্টির আড়ালে রাখুন।