15 ml drop:
৳ 35.00
নির্দেশনা
পেটফাপা, অন্ত্রের ফোলাভাব, পেটভার, অতিরিক্ত গ্যাস এবং এর ফলে সৃষ্ট ব্যথা: বায়ুরোধী হিসাবে গ্যাসনিল এর চমৎকার কার্যকারিতা রয়েছে। এটা পরিপাকতন্ত্রে তৈরী হওয়া গ্যাসের ফলে সৃষ্ট ব্যথার উপশমে ব্যবহৃত হয়। গ্যাসনিল পেডিয়াট্রিক ড্রপস্ বিশেষভাবে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।
বৃহদন্ত্রের জন্য প্রস্তুত মিশ্রণ হিসাবে: গ্যাসনিল-কে পলিইথিলিন গ্লাইকোলের সাথে মিশিয়ে কোলেনোস্কোপ পরীক্ষার পূর্বে রোগীর বৃহদন্ত্রে প্রয়োগ করা যেতে পারে।
বিষক্রিয়ার চিকিৎসায়: অসাবধানতাবশত ফেনা তৈরী করে এমন ডিটারজেন্ট (পরিস্কারক) খেয়ে ফেললে, ক্ষতিকর ক্রিয়ার প্রতিষেধক হিসাবে গ্যাসনিল দেয়া যাবে, কারণ এর ফেনানাশক ক্ষমতা রয়েছে।
বৃহদন্ত্রের জন্য প্রস্তুত মিশ্রণ হিসাবে: গ্যাসনিল-কে পলিইথিলিন গ্লাইকোলের সাথে মিশিয়ে কোলেনোস্কোপ পরীক্ষার পূর্বে রোগীর বৃহদন্ত্রে প্রয়োগ করা যেতে পারে।
বিষক্রিয়ার চিকিৎসায়: অসাবধানতাবশত ফেনা তৈরী করে এমন ডিটারজেন্ট (পরিস্কারক) খেয়ে ফেললে, ক্ষতিকর ক্রিয়ার প্রতিষেধক হিসাবে গ্যাসনিল দেয়া যাবে, কারণ এর ফেনানাশক ক্ষমতা রয়েছে।
ফার্মাকোলজি
সিমেথিকন একটি পাকস্থলীর বায়ুরোধী ওষুধ। সিমেথিকন পাকস্থলীর অভ্যন্তরে বায়ু বা গ্যাস তৈরীর ফলে সৃষ্ট লক্ষণসমূহ: পাকস্থলী ও অস্ত্রের উপরের অংশের ফাঁপাবোধ, চাপ, পেটভার বোধ এবং খাদ্য দ্বারা পাকস্থলীর বদ্ধতাভাব ইত্যাদির উপশম করে। সিমেথিকন এন্টিফোম (বায়ুফেনা বা বুদবুদনাশক) কার্যকারিতার জন্য ওষুধ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। সিমেথিকন পাকস্থলী এবং অন্ত্রের ভিতরে মিউকাস দ্বারা আবদ্ধ বায়ু প্রকোষ্ঠের সৃষ্টিতে বাধা দেয় এবং এগুলোকে চারিদিকে ছড়িয়ে দিতে সাহায্য করে। এভাবে সিমেথিকন পাকস্থলীর অভ্যন্তরে বায়ু (গ্যাস) সৃষ্টিতে বাধা দেয়।
সিমেথিকন পাকস্থলী এবং অন্ত্রের বায়ুর বুদবুদগুলির পৃষ্ঠটানের পরিবর্তন করে, ফলে এগুলো ফেটে যায়, তখন সহজেই আবদ্ধ গ্যাস মুক্ত হয়ে পড়ে এবং অনায়াসে ঢেকুরের মাধ্যমে অথবা পায়ুপথ দিয়ে বের হয়ে যায় । এভাবে সিমেথিকন পাকস্থলীতে সৃষ্ট গ্যাসের অপসারণে সাহায্য করে, পেট ব্যথা বা কোলিক উপশম করে । সিমেথিকন শল্য চিকিৎসা পরবর্তী গ্যাসের ব্যথা কমাতে ব্যবহৃত হতে পারে । গ্যাসট্রোস্কোপি এবং রেডিওগ্রাফির পূর্বে সিমেথিকন ব্যবহারে পরিপাকতন্ত্রে সৃষ্ট গ্যাসের ছায়া কমে যায় এবং পরিপাকতন্ত্রের দৃশ্যমানতা বেড়ে যায়।
সিমেথিকন পাকস্থলী এবং অন্ত্রের বায়ুর বুদবুদগুলির পৃষ্ঠটানের পরিবর্তন করে, ফলে এগুলো ফেটে যায়, তখন সহজেই আবদ্ধ গ্যাস মুক্ত হয়ে পড়ে এবং অনায়াসে ঢেকুরের মাধ্যমে অথবা পায়ুপথ দিয়ে বের হয়ে যায় । এভাবে সিমেথিকন পাকস্থলীতে সৃষ্ট গ্যাসের অপসারণে সাহায্য করে, পেট ব্যথা বা কোলিক উপশম করে । সিমেথিকন শল্য চিকিৎসা পরবর্তী গ্যাসের ব্যথা কমাতে ব্যবহৃত হতে পারে । গ্যাসট্রোস্কোপি এবং রেডিওগ্রাফির পূর্বে সিমেথিকন ব্যবহারে পরিপাকতন্ত্রে সৃষ্ট গ্যাসের ছায়া কমে যায় এবং পরিপাকতন্ত্রের দৃশ্যমানতা বেড়ে যায়।
মাত্রা ও সেবনবিধি
খাদ্য গ্রহণের পর এবং ঘুমাতে যাবার পূর্বে সেব্য। প্রয়োজনে বাচ্চার খাবারের সাথে মিশিয়ে দেয়া যাবে। প্রতিবার ব্যবহারের পূর্বে বোতল ভালভাবে ঝাঁকিয়ে নিন।
২ বছরের কম বয়সী শিশু: ২০ মি.গ্রা. (০.৩ মি.লি. সিমেথিকন পেডিয়াট্রিক ড্রপস্), দিনে ৪ বার। সর্বোচ্চ দৈনিক সেবন মাত্রা ২৪০ মি.গ্রা. (৩.৬ মি.লি. সিমেথিকন পেডিয়াট্রিক ড্রপস্)
২-১২ বছরের শিশু: ৪০ মিগ্রা (০.৬ মি.লি. সিমেথিকন পেডিয়াট্রিক ড্রপস), দিনে ৪ বার।
পূর্ণবয়স্ক:
২ বছরের কম বয়সী শিশু: ২০ মি.গ্রা. (০.৩ মি.লি. সিমেথিকন পেডিয়াট্রিক ড্রপস্), দিনে ৪ বার। সর্বোচ্চ দৈনিক সেবন মাত্রা ২৪০ মি.গ্রা. (৩.৬ মি.লি. সিমেথিকন পেডিয়াট্রিক ড্রপস্)
২-১২ বছরের শিশু: ৪০ মিগ্রা (০.৬ মি.লি. সিমেথিকন পেডিয়াট্রিক ড্রপস), দিনে ৪ বার।
পূর্ণবয়স্ক:
- ৪০-১২৫ মি.গ্রা. (০.৬-১.৯ মি.লি. সিমেথিকন পেডিয়াট্রিক ড্রপস); দিনে ৪ বার, সর্বোচ্চ দৈনিক সেবনমাত্রা ৫০০ মিগ্রা (৭.৫ মিলি সিমেথিকন পেডিয়াট্রিক ড্রপস) অথবা
- ১-৩ টি সিমেথিকন চুষে খাবার ট্যাবলেট দিনে ৪ বার, সর্বোচ্চ দৈনিক সেবনমাত্রা ৫০০ মি.গ্রা, (১২ টি সিমেথিকন চুষে খাবার ট্যাবলেট)।
* চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক ঔষধ সেবন করুন
ঔষধের মিথষ্ক্রিয়া
গ্যাসনিল অন্য ওষুধের ক্রিয়াকে প্রভাবিত করে, এমন প্রমান পাওয়া যায়নি।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
গ্যাসনিল শারীরিকভাবে (ফিজিওলজিক্যালি) নিষ্ক্রিয় উপাদান এবং খাওয়ার পরে এর কোন ক্ষতিকর প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে
গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে কোন ক্ষতিকর প্রভাবের প্রমান পাওয়া যায়নি। স্তন্যদানকারী বা মাতৃদুগ্ধে সিমেথিকনের নিঃসরণের প্রমান পাওয়া যায়নি।
সতর্কতা
ওষুধটি শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।
থেরাপিউটিক ক্লাস
Anti-dyspeptic/Carminatives
সংরক্ষণ
আলো থেকে দূরে, শুষ্ক ও ঠাণ্ডা স্থানে রাখুন।