D-Chiro Capsule

ডি-কায়রো-ইনোসিটল ক্যাপসুল যে সকল রোগের চিকিৎসায় ও প্রতিরোধে নির্দেশিত-

• পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম (পিসিওএস)
• ডিম্বনিঃসরণ না হওয়া বা অ্যানোভুলেশন
• অনিয়মিত বা অনেকদিন পর পর মাসিক হওয়া বা অ্যামেনোরিয়া
• হাইপারঅ্যান্ড্রোজেনিজম জনিত বিভিন্ন ত্বকের সমস্যা যেমন মুখে অস্বাভাবিক লোমের আধিক্য, কেশ বিরলতা, ব্রণ এবং ত্বকের বিভিন্ন অংশে যেমন ঘাড়, কপাল ও অন্যান্য স্থানে বাদামী থেকে কালো দাগ হওয়া
• ওভারিয়ান হাইপারথেকসিস

পুষ্টিগুণ সম্পর্কিত তথ্য: প্রতি ৫০০ মিগ্রা ক্যাপসুলে আছে-

• ক্যালরি: ১.৯ ক্যাল
• প্রোটিন: ০ ক্যাল
• কার্বোহাইড্রেট: ≥০.৪৭৫ মিগ্রা
• সুগার: ≥০.৪৭৫ মিগ্রা
• মোট ফ্যাট: ০ মিগ্রা
• স্যাচুরেটেড ফ্যাট: ০ মিগ্রা
• ট্রান্স ফ্যাট: ০ মিগ্রা
• খাদ্য আঁশ: ০ মিগ্রা
• মিনারেল (সোডিয়াম): ≤০.০১ মিগ্রা

ডি-কায়রো-ইনোসিটল একটি পেটেন্ট প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দক্ষিণ ইউরোপের ক্যারব (সেরাটোনিয়া সিলিকুয়া) নামক উদ্ভিদ এর শুঁট থেকে নির্যাসকৃত। পেরিফেরাল টিস্যুতে ডি-কায়রো-ইনোসিটলের ঘাটতি দেখা দিলে ইনসুলিন প্রতিরোধের সৃষ্টি হয় যার ফলে ডিম্বাশয়ের কোষে হাইপারঅ্যান্ড্রোজেনিজম হয় যা পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম (পিসিওএস) এর সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। ডি-কায়রো-ইনোসিটল লুটিনাইজিং হরমোন এবং রক্তরসে টেস্টোস্টেরন হরমোনের পরিমাণ কমিয়ে শরীরে এন্ড্রোজেন ও ইস্ট্রোজেনের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এটি রক্তে সঞ্চালিত ইনসুলিনের পরিমাণ কমায় এবং গ্লুকোজের প্রতি সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি করে। ডিম্বকোষের উপর অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায় এবং শরীরে টোটাল কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমায়। ওভারিতে সৃষ্ট সিষ্ট এবং পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম সম্বন্ধীয় বিপাকীয় সমস্যার ক্ষেত্রে ডি-কায়রো-ইনোসিটল একটি কার্যকরী চিকিৎসা হিসেবে বৈজ্ঞানিক গবেষণায় প্রমানিত। এটি সেবনের দুই সপ্তাহ পর ডিম্বনিঃসরণের সম্ভাবনা বৃদ্ধি করে। এটি হাইপারঅ্যান্ড্রোজেনিজম জনিত বিভিন্ন ত্বকের সমস্যা যেমন মুখে অস্বাভাবিক লোমের আধিক্য, কেশ বিরলতা, ব্রণ এবং ত্বকের বিভিন্ন অংশে যেমন ঘাড়, কপাল ও অন্যান্য স্থানে বাদামী থেকে কালো দাগ হয়ে যাওয়া কমাতে সাহায্য করে। যে সকল মহিলা পিসিওএস এর সমস্যায় ভুগছেন তাদের ক্ষেত্রে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

প্রতিদিন ১-২টি ক্যাপসুল সেব্য অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নির্দেশিত।

সেবনের স্থিতিকালঃ সেবনের স্থিতিকাল কমপক্ষে ২ মাস।

ডিগক্সিনের সাথে সহব্যবহারের ক্ষেত্রে ডিগক্সিনের বিষক্রিয়া বৃদ্ধি পেতে পারে।

যে সকল রোগীদের ডি-কায়রো-ইনোসিটল এর প্রতি অতিসংবেদনশীলতা আছে তাদের ক্ষেত্রে প্রতিনির্দেশিত।

নির্দেশিত মাত্রায় ডি-কায়রো-ইনোসিটল শরীরের জন্য সহনশীল।

ডি-কায়রো-ইনোসিটল এর উপর সংগঠিত বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণায় কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি।

Trophic Hormones & Related Synthetic Drugs

আলো এবং আর্দ্রতা থেকে দূরে, ৩০° সেলসিয়াস তাপমাত্রার নিচে সংরক্ষণ করুন। সকল ওষুধ শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।