Unit Price:
৳ 8.00
(5 x 10: ৳ 400.00)
Strip Price:
৳ 80.00
Also available as:
নির্দেশনা
এগোরাফোবিয়া সহ বা ব্যতীত প্যানিক ডিসঅর্ডারে এটি নির্দেশিত। পুনঃপুনঃ আকস্মিক ভীতি হল এ রোগের লক্ষণ এবং এক্ষেত্রে রোগী সর্বদাই আসন্ন ভয় পাওয়ার আশংকায় থাকে।
এটি একক ভাবে বা অন্যান্য ঔষধের সাথে লেনক্স গ্যাসটউট সিনড্রোম (পেটিট ম্যাল ভেরিয়েন্ট), অ্যাকাইনেটিক এবং মায়োক্লনিক সিজারের চিকিৎসায় নির্দেশিত। অ্যাবসেন্স সিজার (পেটিট ম্যাল)-এর রোগী যাদের ক্ষেত্রে সাকসিনামাইড অকার্যকর, তাদের ক্ষেত্রেও এটি নির্দেশিত হতে পারে।
দীর্ঘদিন ধরে ইপনিল ব্যবহারের কার্যকারিতা, অর্থাৎ ৯ সপ্তাহের অধিক ব্যবহারের ক্ষেত্রে সুনিয়ন্ত্রিত ক্লিনিক্যাল পর্যবেক্ষণ করা হয়নি। দীর্ঘকালীন ব্যবহারের ক্ষেত্রে ডাক্তার পর্যায়ক্রমে দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারের উপযোগিতা বিবেচনা করে রোগীকে ইপনিল দিতে পারেন।
এটি একক ভাবে বা অন্যান্য ঔষধের সাথে লেনক্স গ্যাসটউট সিনড্রোম (পেটিট ম্যাল ভেরিয়েন্ট), অ্যাকাইনেটিক এবং মায়োক্লনিক সিজারের চিকিৎসায় নির্দেশিত। অ্যাবসেন্স সিজার (পেটিট ম্যাল)-এর রোগী যাদের ক্ষেত্রে সাকসিনামাইড অকার্যকর, তাদের ক্ষেত্রেও এটি নির্দেশিত হতে পারে।
দীর্ঘদিন ধরে ইপনিল ব্যবহারের কার্যকারিতা, অর্থাৎ ৯ সপ্তাহের অধিক ব্যবহারের ক্ষেত্রে সুনিয়ন্ত্রিত ক্লিনিক্যাল পর্যবেক্ষণ করা হয়নি। দীর্ঘকালীন ব্যবহারের ক্ষেত্রে ডাক্তার পর্যায়ক্রমে দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারের উপযোগিতা বিবেচনা করে রোগীকে ইপনিল দিতে পারেন।
মাত্রা ও সেবনবিধি
প্রাপ্ত বয়ষ্কদের ক্ষেত্রে: সিজার ডিসঅর্ডার-এ ক্লোনাজিপাম এর প্রারম্ভিক মাত্রা সর্বোচ্চ ১.৫ মিঃগ্রাঃ করে দৈনিক ৩ বার। সিজার নিয়ন্ত্রণ না হওয়া পর্যন্ত প্রয়োজন অনুসারে অন্ততপক্ষে ৩ দিন অন্তর ০.৫ থেকে ১ মিঃগ্রাঃ অতিরিক্ত মাত্রা অন্তর্ভুক্তি করা যেতে পারে। ব্যক্তি বিশেষের উপর নির্ভর করে মেইনটেন্যান্স মাত্রা নির্ধারণ করতে হবে। দৈনিক সর্বোচ্চ নির্ধারিত মাত্রা ২০ মিঃগ্রাঃ।
প্যানিক ডিসঅর্ডারের ক্ষেত্রে: প্রারম্ভিক মাত্রা ০.২৫ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ টি বিভক্ত মাত্রায়। ৩ দিন অন্তর অধিকাংশ রোগীর ক্ষেত্রে ঔষধের লক্ষ্যমাত্রা দৈনিক ১ মিঃগ্রাঃ বৃদ্ধি করা যেতে পারে।
শিশুদের ক্ষেত্রে: ঝিমানো ভাব কমানোর জন্য প্রারম্ভিক মাত্রা দৈনিক ০.০১-০.০৩ মিঃগ্রাঃ/কেজি (১০ বছর বা ৩০ কেজি ওজন পর্যন্ত) এর মধ্যে রাখতে হবে। দৈনিক সর্বোচ্চ মাত্রা ০.০৫ মিঃগ্রাঃ/কেজি ২ থেকে ৩ টি বিভক্ত মাত্রায়।
প্যানিক ডিসঅর্ডারের ক্ষেত্রে: প্রারম্ভিক মাত্রা ০.২৫ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ টি বিভক্ত মাত্রায়। ৩ দিন অন্তর অধিকাংশ রোগীর ক্ষেত্রে ঔষধের লক্ষ্যমাত্রা দৈনিক ১ মিঃগ্রাঃ বৃদ্ধি করা যেতে পারে।
শিশুদের ক্ষেত্রে: ঝিমানো ভাব কমানোর জন্য প্রারম্ভিক মাত্রা দৈনিক ০.০১-০.০৩ মিঃগ্রাঃ/কেজি (১০ বছর বা ৩০ কেজি ওজন পর্যন্ত) এর মধ্যে রাখতে হবে। দৈনিক সর্বোচ্চ মাত্রা ০.০৫ মিঃগ্রাঃ/কেজি ২ থেকে ৩ টি বিভক্ত মাত্রায়।
* চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক ঔষধ সেবন করুন
ঔষধের মিথষ্ক্রিয়া
ইপনিল ফেনাইটইন, কারবামাজেপিন অথবা ফেনোবার্বিটাল-এর ফার্মাকোকাইনেটিকে কোন পরিবর্তন করে না। অন্য কোন ঔষধের বিপাকে ইপনিল এর কোন ক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
প্রতিনির্দেশনা
বেনজোডায়াজিপাইন সমূহের প্রতি অতিসংবেদনশীল রোগীর ক্ষেত্রে ক্লোনাজিপাম ব্যবহার করা উচিৎ নয়, এমনকি যেসকল রোগীদের যকৃতের বিশেষ জটিলতা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রেও এটি প্রযোজ্য নয়। ওপেন অ্যাঙ্গেল Glucoma রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা গেলেও ন্যাড়ো অ্যাঙ্গেল Glucoma রোগীদের জন্য এটি প্রতিনির্দেশিত।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
ইপনিল ব্যবহারের ক্ষেত্রে সচরাচর যে ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায় তার মধ্যে মস্তিষ্কের অবসন্নতা অন্যতম। সিজার রোগীদের মধ্যে ৫০% ক্ষেত্রে মাথা ঘোরা এবং ৩০% রোগীদের ক্ষেত্রে অনিয়ন্ত্রিত চলাচল হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলো সময়ের সাথে চলে যায় এবং ২৫% রোগীদের ক্ষেত্রে আচরনগত সমস্যা দেখা যায়। অন্যান্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলো হচ্ছে- অস্বাভাবিক চোখ ঘোরা, এফনিয়া, কোমা, অস্বাভাবিক বাকভঙ্গি, খিঁচুনি, মাথাঘোরা, সিদ্ধান্তহীনতা, বিষন্নতা, স্মৃতি লোপ, হেলুসিনেশন, হিস্টেরিয়া, যৌন আকাঙ্খা বৃদ্ধি, অনিদ্রা, সাইকোসিস এবং বুক ধড়ফড় করা।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে
গর্ভাবস্থায়: ক্লোনাজিপাম ব্যবহার করা ছাড়া অন্য কোন গত্যন্তর না থাকলেই কেবল এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। গর্ভাবস্থায় শেষ তিনমাসের মধ্যে অথবা প্রসব ব্যথাকালীন সময়ে ক্লোনাজিপাম এর উচ্চমাত্রা ব্যবহার করলে গর্ভজাত শিশুর অনিয়মিত হৃদস্পন্দন এবং নবজাতকের হাইপোথারমিয়া, হাইপোটোনিয়া, শ্বাসতন্ত্রের অক্ষমতা ও ক্ষুধামন্দা ঘটে। একটি কথা মনে রাখতে হবে যে গর্ভাবস্থায় এর ব্যবহারে এবং যে কোন রোগীর ক্ষেত্রে হঠাৎ করে এর প্রয়োগ বন্ধ করলে মৃগীর আক্রমণ বাড়িয়ে দিতে পারে।
ক্লোনাজিপাম যেহেতু স্বল্পমাত্রায় দুগ্ধদাত্রী মায়ের দুধে নিঃসরিত হয়, সেহেতু দুগ্ধদাত্রী মায়ের ক্লোনাজিপাম সেবন করা উচিত নয়। যদি দুগ্ধদাত্রী মায়ের ক্লোনাজিপাম ব্যবহার ব্যতীত অন্য কোন গত্যন্তর না থাকে সেক্ষেত্রে দুগ্ধদাত্রী মায়েদের সন্তানকে দুগ্ধদান বন্ধ রাখতে হবে।
ক্লোনাজিপাম যেহেতু স্বল্পমাত্রায় দুগ্ধদাত্রী মায়ের দুধে নিঃসরিত হয়, সেহেতু দুগ্ধদাত্রী মায়ের ক্লোনাজিপাম সেবন করা উচিত নয়। যদি দুগ্ধদাত্রী মায়ের ক্লোনাজিপাম ব্যবহার ব্যতীত অন্য কোন গত্যন্তর না থাকে সেক্ষেত্রে দুগ্ধদাত্রী মায়েদের সন্তানকে দুগ্ধদান বন্ধ রাখতে হবে।
সতর্কতা
বিভিন্ন ধরনের সিজার ডিসঅর্ডার এর রোগীদের ক্ষেত্রে ইপনিল ব্যবহারের ফলে জেনারেলাইজড টনিক-ক্লনিক সিজার এর ব্যাপ্তি বৃদ্ধি পেতে পারে। এক্ষেত্রে একটি অত্যাবশ্যকীয় অনিয়ন্ত্রিত মাথাঘোরার ঔষধ যোগ করা যেতে পারে। ভালপ্রোয়িক এসিড এবং ইপনিল একত্রে ব্যবহারে সংজ্ঞাহীন অবস্থা তৈরি হতে পারে।
থেরাপিউটিক ক্লাস
Adjunct anti-epileptic drugs, Benzodiazepine hypnotics
সংরক্ষণ
আলো ও তাপ থেকে দূরে শুষ্ক ও ঠান্ডা স্থানে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।
রাসায়নিক গঠন
Molecular Formula : | C15H10ClN3O3 |
Chemical Structure : |
* চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক ঔষধ সেবন করুন