Unit Price:
৳ 12.03
(2 x 15: ৳ 360.90)
Strip Price:
৳ 180.45
নির্দেশনা
হাইপার প্রোল্যাকটিনেমিয়া এবং এ সংক্রান্ত সমস্যায়: এমোনোরিয়া সহ কিন্তু গ্যালাকটোরিয়া সহ বা ছাড়া, বন্ধ্যাত্ব বা হাইপোগোনাডিজ্ম।
প্রোল্যাকটিন নিঃসরণকারী এডেনোমাস: যখন এডেনেকটোমি করা হয় তখন ব্রোমোক্রিপটিন মিসাইলেট থেরাপি দেয়া হয়। ব্রোমোক্রিপটিন শল্য চিকিৎসার আগে টিউমারের ওজন হ্রাস করার কাজে ব্যবহার করা হয়।
এক্রোমেগালি: পারকিনসন্স রোগী: ইডিওপ্যাথিক অথবা পোস্ট এনসেফালাইটিক পারকিনসনস রোগে: লিভোডোপার সাথে একত্রে (পেরিফেরাল ডিকার্বোক্সিলেজ সহ বা ছাড়া)।
প্রোল্যাকটিন নিঃসরণকারী এডেনোমাস: যখন এডেনেকটোমি করা হয় তখন ব্রোমোক্রিপটিন মিসাইলেট থেরাপি দেয়া হয়। ব্রোমোক্রিপটিন শল্য চিকিৎসার আগে টিউমারের ওজন হ্রাস করার কাজে ব্যবহার করা হয়।
এক্রোমেগালি: পারকিনসন্স রোগী: ইডিওপ্যাথিক অথবা পোস্ট এনসেফালাইটিক পারকিনসনস রোগে: লিভোডোপার সাথে একত্রে (পেরিফেরাল ডিকার্বোক্সিলেজ সহ বা ছাড়া)।
মাত্রা ও সেবনবিধি
সাধারণ: ব্রোমোক্রিপটিন খাবারের সাথে গ্রহণ করা উচিত। শরীরের থেরাপিউটিক সাড়া দেওয়ার মত সর্ব নিম্ন মাত্রা নির্ধারণ করতে রোগীকে মাত্রা বাড়ানোর সময় নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা উচিত।
হাইপারপ্রোল্যাকটিনেমিক নির্দেশনা সমূহে: প্রাথমিক মাত্রা ০.৫ মি.গ্রা. থেকে ২.৫ মি.গ্রা.। ওষুধের আশাব্যাঞ্জক সাড়া পেতে অতিরিক্ত ২.৫ মি.গ্রা. প্রতি ২-৭ দিনে চিকিৎসায় আন্তর্ভূক্ত করা যেতে পারে যদি রোগীর শরীরে সহনীয় হয়। ১১-১৫ বছরের ক্ষেত্রে খুব কম উপাত্ত রয়েছে তবে তাদের ক্ষেত্রে প্রাথমিক মাত্রা দৈনিক ০.৫ মি.গ্রা. থেকে ২.৫ মি.গ্রা.। ওষুধের আশাব্যাঞ্জক সাড়া পেতে মাত্রা বাড়ানো যেতে পারে। প্রোল্যাকটিন নিঃসরণকারী পিটুইটারী এডেনোমাসের শিশু রোগীদের ক্ষেত্রে মাত্রা ২.৫ মি.গ্রা. থেকে ১০ মি.গ্রা.।
এক্রোমেগালি: প্রাথমিক অনুসরণীয় মাত্রা ০.৫ মি.গ্রা. থেকে ২.৫ মি.গ্রা. যা ৩ দিন খাবারের সাথে খেতে হবে। অতিরিক্ত ০.৫ মি.গ্রা. থেকে ২.৫ মি.গ্রা. প্রতি ৩ থেকে ৭ দিন পর পর যোগ করা যেতে পারে যতক্ষণ পর্যন্ত রোগী পর্যাপ্ত এবং সর্বোচ্চ থেরাপিউটিক উপকারিতা পাচ্ছে। রোগীদের প্রতি মাসে পরীক্ষা করতে হবে এবং গ্রোথ হরমোনের নিম্নগামীতা ও ক্লিনিক্যাল রেসপন্সের প্রেক্ষিতে মাত্রা পরিবর্তন করতে হবে। বেশিরভাগ রোগীর ক্ষেত্রে ব্রোমোক্রিপটিন মিসাইলেটের পর্যাপ্ত থেরাপিউটিক মাত্রা সাধারণত দৈনিক ২০-৩০ মি.গ্রা. এর মধ্যে সীমাবদ্ধ। সর্বোচ্চ মাত্রা দৈনিক ১০০ মি.গ্রা. এর বেশি অতিক্রম করতে পারবে না।
পারকিনসন্স ডিজিজ: মিসাইলেট থেরাপির প্রাথমিক মূলমন্ত্র হচ্ছে কম মাত্রা দিয়ে চিকিৎসা শুরু করা এবং প্রতি রোগীর ক্ষেত্রে আলাদা আলাদাভাবে দৈনিক মাত্রা ধীরে ধীরে বৃদ্ধি করতে হবে যতদিন না পর্যন্ত সর্বোচ্চ থেরাপিউটিক রেসপন্স পরিলক্ষিত হচ্ছে। এ থেরাপির শুরুর সময় সম্ভব হলে লিভোডোপার মাত্রা পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। ব্রোমোক্রিপটিন মিসাইলেটের প্রাথমিক মাত্রা ২.৫ মি.গ্রা.। দুই সপ্তাহ অন্তর অন্তর মাত্রা সমন্বয় করা উচিত। প্রতি ১৪-২৮ দিন অন্তর দৈনিক ২.৫ মি.গ্রা. মাত্রা বাড়ানো যেতে পারে। দৈনিক সর্বোচ্চ ১০০ মি.গ্রা. এর বেশি মাত্রার নিরাপদ ব্যবহার প্রতিষ্ঠিত নয়।
হাইপারপ্রোল্যাকটিনেমিক নির্দেশনা সমূহে: প্রাথমিক মাত্রা ০.৫ মি.গ্রা. থেকে ২.৫ মি.গ্রা.। ওষুধের আশাব্যাঞ্জক সাড়া পেতে অতিরিক্ত ২.৫ মি.গ্রা. প্রতি ২-৭ দিনে চিকিৎসায় আন্তর্ভূক্ত করা যেতে পারে যদি রোগীর শরীরে সহনীয় হয়। ১১-১৫ বছরের ক্ষেত্রে খুব কম উপাত্ত রয়েছে তবে তাদের ক্ষেত্রে প্রাথমিক মাত্রা দৈনিক ০.৫ মি.গ্রা. থেকে ২.৫ মি.গ্রা.। ওষুধের আশাব্যাঞ্জক সাড়া পেতে মাত্রা বাড়ানো যেতে পারে। প্রোল্যাকটিন নিঃসরণকারী পিটুইটারী এডেনোমাসের শিশু রোগীদের ক্ষেত্রে মাত্রা ২.৫ মি.গ্রা. থেকে ১০ মি.গ্রা.।
এক্রোমেগালি: প্রাথমিক অনুসরণীয় মাত্রা ০.৫ মি.গ্রা. থেকে ২.৫ মি.গ্রা. যা ৩ দিন খাবারের সাথে খেতে হবে। অতিরিক্ত ০.৫ মি.গ্রা. থেকে ২.৫ মি.গ্রা. প্রতি ৩ থেকে ৭ দিন পর পর যোগ করা যেতে পারে যতক্ষণ পর্যন্ত রোগী পর্যাপ্ত এবং সর্বোচ্চ থেরাপিউটিক উপকারিতা পাচ্ছে। রোগীদের প্রতি মাসে পরীক্ষা করতে হবে এবং গ্রোথ হরমোনের নিম্নগামীতা ও ক্লিনিক্যাল রেসপন্সের প্রেক্ষিতে মাত্রা পরিবর্তন করতে হবে। বেশিরভাগ রোগীর ক্ষেত্রে ব্রোমোক্রিপটিন মিসাইলেটের পর্যাপ্ত থেরাপিউটিক মাত্রা সাধারণত দৈনিক ২০-৩০ মি.গ্রা. এর মধ্যে সীমাবদ্ধ। সর্বোচ্চ মাত্রা দৈনিক ১০০ মি.গ্রা. এর বেশি অতিক্রম করতে পারবে না।
পারকিনসন্স ডিজিজ: মিসাইলেট থেরাপির প্রাথমিক মূলমন্ত্র হচ্ছে কম মাত্রা দিয়ে চিকিৎসা শুরু করা এবং প্রতি রোগীর ক্ষেত্রে আলাদা আলাদাভাবে দৈনিক মাত্রা ধীরে ধীরে বৃদ্ধি করতে হবে যতদিন না পর্যন্ত সর্বোচ্চ থেরাপিউটিক রেসপন্স পরিলক্ষিত হচ্ছে। এ থেরাপির শুরুর সময় সম্ভব হলে লিভোডোপার মাত্রা পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। ব্রোমোক্রিপটিন মিসাইলেটের প্রাথমিক মাত্রা ২.৫ মি.গ্রা.। দুই সপ্তাহ অন্তর অন্তর মাত্রা সমন্বয় করা উচিত। প্রতি ১৪-২৮ দিন অন্তর দৈনিক ২.৫ মি.গ্রা. মাত্রা বাড়ানো যেতে পারে। দৈনিক সর্বোচ্চ ১০০ মি.গ্রা. এর বেশি মাত্রার নিরাপদ ব্যবহার প্রতিষ্ঠিত নয়।
* চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক ঔষধ সেবন করুন
ঔষধের মিথষ্ক্রিয়া
ডোপামিন এন্টাগোনিস্ট, বিউটাইরোফেনোন্স এবং অন্য কিছু উপাদান: ফিনোথায়াজিন, হ্যালোপেরিডল, মেটোক্লোপ্রামাইড, পিমোজাইড ব্রোমোক্রিপটিন এর কার্যকারিতা কমিয়ে দিতে পারে। ব্রোমোক্রিপটিন এবং "আরগট অ্যালকালয়েডস" এক সাথে ব্যবহার করা উচিত নয়।
প্রতিনির্দেশনা
অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ এবং "আরগট অ্যালকালয়েডস" -এর প্রতি সংবেদনশীলতা থাকলে, যেসব রোগী হাইপারপ্রোল্যাকটিনেমিয়া এর জন্য চিকিৎসারত তাদের গর্ভধারণ নিশ্চিত হলে ব্রোমোক্রিপটিন ব্যবহার বন্ধ করে দিতে হবে। প্রসব পরবর্তী সময় যাদের করোনারী আর্টারী ডিজিজ এবং অন্যান্য মাত্রাতিরিক্ত হৃদরোগজনিত জটিলতার ইতিহাস আছে।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার প্রবণতা একটু বেশি। তবে এগুলো সাধারণত মাঝারি মাত্রার হয়ে থাকে। এগুলো হচ্ছে (নিম্নগামী প্রবণতার ক্রমানুসারে): বমি বমি ভাব, মাথা ব্যথা, মাথা ঘোরানো, মাথা হালকা হয়ে যাওয়া, বমি, পেট মোচড়ানো, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, ডায়রিয়া এবং ঝিমুনি। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার প্রবণতা অস্থায়ীভাবে কমানো সম্ভব যদি মাত্রা ০.৫ মি.গ্রা. নির্ধারণ করা সম্ভব হয়। পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করলে রক্তে ইউরিয়া, নাইট্রোজেন, SGOT, SGPT, GGPT, CPK, অ্যালকালাইন ফসফেটেজ এবং ইউরিক এসিডের বাড়তি অস্তিত্ব পাওয়া যায়। তবে এগুলো সাধারণত সুপ্ত অবস্থায় থাকে যার ক্লিনিক্যাল গুরুত্ব নেই বললেই চলে।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে
গর্ভাবস্থায় ক্যাটাগরি-বি। প্রসব পরবর্তী সময়ে ব্রোমোক্রিপটিন মিসাইলেট ব্যবহার করা উচিত নয়।
বিশেষ ক্ষেত্রে ব্যবহার
শিশুদের ক্ষেত্রে ব্যবহারবিধি: ৮ বছরের কম বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে ব্রোমোক্রিপটিন এর ব্যবহার সংক্রান্ত কোন উপাত্ত এখনো পাওয়া যায়নি। ১৬ বছর থেকে প্রাপ্ত বয়স্ক পর্যন্ত প্রোল্যাকটিন নিঃসরণকারী পিটুইটারী এডেনোমাস এর চিকিৎসার জন্য ব্রোমোক্রিপটিন এর নিরাপদ ব্যবহার ও কার্যকারিতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
থেরাপিউটিক ক্লাস
Antiparkinson drugs, Motility stimulants/Dopamine antagonist
সংরক্ষণ
আলো ও আর্দ্রতা থেকে দূরে, ৩০° ডিগ্রী সেঃ তাপমাত্রার নীচে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।