Unit Price:
৳ 60.18
(1 x 5: ৳ 300.90)
Strip Price:
৳ 300.90
Also available as:
নির্দেশনা
ইনটিমেট নিম্নোক্ত উপসর্গে নির্দেশিত-
- ইরেক্টাইল ডিসফাংশন
- বিনাইন প্রোস্টেটিক হাইপারপ্লাসিয়া
- ইরেক্টাইল ডিসফাংশন এবং বিনাইন প্রোস্টেটিক হাইপারপ্লাসিয়া একত্রে
ফার্মাকোলজি
টাডালাফিল ফসফোডাইএষ্টারেজ টাইপ ৫ (PDE5) এর নির্দেশিত প্রতিরোধক। PDE5 প্রতিরোধের ফলে মসৃন পেশীতে cGMP এর পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। cGMP মসৃন পেশীকে প্রশমিত করে দেয় এবং কর্পাস ক্যাভার্নোসামে রক্তের প্রবাহ বাড়িয়ে দেওয়ার মাধ্যমে পেনাইল ইরেকশন ঘটায়। PDE5 প্রোস্টেট এবং মূত্রথলির মসৃন পেশীতেও উপস্থিত থাকে। PDE5 এর পরিমাণ কমে যাওয়ার ফলে cGMP এর পরিমাণ বৃদ্ধি পায়, যার ফলে প্রোস্টেট এবং মূত্রথলির মসৃন পেশী প্রশমিত হয়। মসৃন পেশীর প্রশমনের ফলে মূত্রনালীতে রক্ত সরবরাহ বৃদ্ধি পায় এবং মূত্রথলির মুখ পুরাপুরি খুলে যায়, ফলে মূত্র নির্গমন বৃদ্ধি পায়।
মাত্রা ও সেবনবিধি
ইরেক্টাইল ডিসফাংশন: বেশীর ভাগ রোগীর ক্ষেত্রে নির্দেশিত প্রারম্ভিক মাত্রা ১০ মিঃগ্রাঃ, প্রয়োজন অনুযায়ী এই মাত্রা ২০ মিঃগ্রাঃ পর্যন্ত বাড়ানো অথবা ৫ মিঃগ্রাঃ পর্যন্ত কমানো যেতে পারে। সর্বোচ্চ নির্দেশিত মাত্রা দৈনিক একবার। সিয়ালিক্স ৩৬ ঘন্টা পর্যন্ত কার্যকরী।
বিনাইন প্রোস্টেটিক হাইপারপ্লাসিয়া: নির্দেশিত মাত্রা ৫ মিঃগ্রাঃ প্রতিদিন একই সময়ে।
ইরেক্টাইল ডিসফাংশন এবং বিনাইন প্রোস্টেটিক হাইপারপ্লাসিয়া একত্রে: নির্দেশিত মাত্রা ৫ মিঃগ্রাঃ প্রতিদিন একই সময়ে।
বিনাইন প্রোস্টেটিক হাইপারপ্লাসিয়া: নির্দেশিত মাত্রা ৫ মিঃগ্রাঃ প্রতিদিন একই সময়ে।
ইরেক্টাইল ডিসফাংশন এবং বিনাইন প্রোস্টেটিক হাইপারপ্লাসিয়া একত্রে: নির্দেশিত মাত্রা ৫ মিঃগ্রাঃ প্রতিদিন একই সময়ে।
* চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক ঔষধ সেবন করুন
ঔষধের মিথষ্ক্রিয়া
নাইট্রেট যেমন আইসোসর্বাইড, নাইট্রোগ্লিসারিন, আলফা এড্রেনার্জিক প্রতিবন্ধক, এন্টিহাইপারটেনসিভ, এলকোহল, এন্টাসিড, কিটোকোনাজল, রিটোনাভির, ইরাইথ্রোমাইসিন, ইট্রাকোনাজল, আঙ্গুরের রস, অন্যান্য এইচআইভি প্রোটিয়েস প্রতিরোধক, রিফামপিন, কার্বামাজেপিন, ফেনিটইন এবং ফেনোবার্বিটালের সাথে একত্রে ব্যবহার প্রতিনির্দেশিত।
প্রতিনির্দেশনা
- নাইট্রেটের ব্যবহার (যেমন, নাইট্রোগ্লিসারিন, আইসোসর্বাইড): সিয়ালিক্স নাইট্রেটের হাইপোটেনসিভ কার্যকারীতা বৃদ্ধি করতে পারে।
- টাডালাফিলের ব্যবহারের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
সাধারন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হচ্ছে মাথাব্যথা, ক্ষুধামন্দা, কোমর ব্যথা, পেশীর ব্যথা, নাকের সর্দিজনিত প্রদাহ, নাক বন্ধ ইত্যাদি। বর্ণান্ধতা, হঠাৎ দৃষ্টিশক্তি লোপ, শ্রবণশক্তি লোপ পাওয়া, স্টিভেন জনসন্স্ সিনড্রোম, ত্বকের প্রদাহ, অ্যানজিনা, স্ট্রোক, মাইওকার্ডিয়াল ইনফার্কশন, হাইপোটেনশন ও ট্যাকিকার্ডিয়া বিরল ক্ষেত্রে দেখা দিতে পারে।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে
US FDA অনুযায়ী টাডালাফিল প্রেগনেন্সি ক্যাটাগরী 'B' শ্রেণীভুক্ত ঔষধ। শুধুমাত্র ঝুঁকির চাইতে সুবিধার মাত্রা বেশী হলেই গর্ভাবস্থায় টাডালাফিল ব্যবহার করা উচিত। মাতৃদুগ্ধে টাডালাফিল নিঃসৃত হয় কিনা এমন কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি। স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে টাডালাফিল ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
সতর্কতা
অ্যানজিনা, বৃক্কীয় অকার্যকারিতা, যকৃতের অকার্যকারিতা, রক্তপাত এবং নাইট্রেট, আলফা প্রতিবন্ধক, এলকোহল, CYP3A4 প্রতিরোধক (যেমন রিটোনাভির, কিটোকোনাজল, ইট্রাকোনাজল) ও অন্যান্য PDE5 এর সাথে একত্রে ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
থেরাপিউটিক ক্লাস
Drugs for Erectile Dysfunction
সংরক্ষণ
আলো ও তাপ থেকে দূরে, শুষ্ক স্থানে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।